بسم الله الرحمن الرحيم
১।চুলকানি জাতীয়
চর্মরোগে নিমপাতা ও
কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের
আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে
ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের
শিকড়ের রস দিনে দু’বার
খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা
হলে আক্রান্ত স্থানে
সামান্য হলুদ লাগিয়ে
দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত
হলে বা দাঁত থেকে রক্ত
পড়লে জামের বিচি গুড়ো
করে দাঁত মাজলে উপকার
পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক
সময় না পেকে শক্ত দলার মত
হয়ে যায়। কলমি শাকের
কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে
বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ
দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে
দিন। এতে ফোঁড়া পেকে
যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে
চালতা গাছের পাতা ও
মূলের ছাল সমপরিমাণ
একসঙ্গে বেটে হালকা গরম
করে ব্যথার জায়গায়
লাগালে উপকার পাওয়া
যায়।
৭। ঠোঁটের দু’পাশে এবং
মুখের ভেতরে অনেক সময়
ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের
রসের সঙ্গে অল্প পানি
মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে
ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮
ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে
রেখে সেই পানি ছেঁকে
খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের
দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস
পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা
মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে
কালোজিরা একটা পুটলির
মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন;
ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো
দারুচিনি, একটি এলাচি,
২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও
সামান্য চিনি পানিতে
ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা
গরম অবস্থায় এই পানি খেলে
কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায়
পেয়ারা পাতা চিবালে
ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড
হিসেবে কাজ করে৷
এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া
মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে
নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা
আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু
নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন;
কাঁটা নরম হয়ে নেমে
যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত
কেটে গেলে এক টুকরা
সাদা কাগজ কাটা
জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ
হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক
গাছের পাতা ও ছাল
একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু
মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা
ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর
গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে
নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য
ডালিমের রসের সঙ্গে
ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে
খেতে পারেন।
1 year ago (January 30, 2021)
|
107 Views
|